Facebook
From Shezan, 1 Year ago, written in Plain Text.
Embed
Download Paste or View Raw
Hits: 113
  1. ➖?➖⭕➖?➖⭕➖সকাল সন্ধার আমল                  ➖?➖⭕➖?
  2.  
  3. ১।....এই আমলটি করলে প্রচুর পরিমাণে টাকা আসবে,এই আমলটি যে কোন সময় করা যায়। দূরুদ শরিফ ১১ বার / আস্তাগফিরুল্লা ১০০ বার / দূরুদ শরিফ ১১ বার / ইয়া গানিইয়ু - ইয়া ওয়াহাব ১১ বার।
  4. ২।.... নামাজ শেষে দোয়াটি পড়ুন আল্লাহ ফেরেস্তা পাঠিয়ে সাহায্য করবেন। ইয়া ওয়াদুদু ইয়া ওয়াদুদ, ইয়া যালআরশিল মাজীদ, ইয়া মুবদিউ ইয়া মুয়ীদ, ইয়া ফায্যালুল্লিমা ইউরীদ, আসআলুকা বিনূরি ওয়াজহিকাল্লাযী মালাআ আরকা-না আরশিকা, ওয়া আসআলুকা বিকুদরাতিকাল্লাতী ক্বাদারতা আলা জামীয়ি খালকিকা, ওয়া আসআলুনা বিরাহমাতিকাল্লাতী ওয়াসিয়াত কুল্লা শাইয়িন। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আন্তা, ইয়া মুগ্বীসু আগ্বীসনী।
  5. ৩।.....ফযর+আসর প্রতিদিন সকালে ১০০বার না পাড়লে ১০ বার। লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা-শারীকালাহ, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদ্, ওয়াহুওয়া ‘আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বদীর। জ্বিন-শয়তানের ক্ষতি থেকে বাঁচতে এটা পরিক্ষিত আমল।
  6. ৪।......পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর কমপক্ষে ২৫ বার করে পড়ুন, আল্লাহ আপনাকে প্রচুর ধন সম্পদ দান করবেন।
  7. ক।(আল-ওয়াজিদ/ অফুরন্ত ভান্ডারের অধিকারী) খ।(আল-মাজিদ/ শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী) গ।(মালিকুল মুলক/ সমগ্র জগতের বাদশাহ্) ঘ।(আল-গাণিই'/ অমুখাপেক্ষী ধনী) ঙ।(আল-মুগণিই/' পরম-অভাবমোচনকারী)
  8. ৫।.... সকাল সন্ধ্যায় ৭বার ওয়া (উফাওইদু আমরি ইলাল্লা ইন্নাল্লাহা  বাছিরুম বিল ইবাদ)শত্রুচিরতরেদমনহওয়ারআমল_দোয়া।
  9.  
  10. ৬।.... ভবিষ্যত সম্পর্কে জানার আমল। ফযর+মাগরিবের পর ৫০১ বার। উচ্চারণ- ইয়া আল্লামাল গুয়ুবি ফালা ইয়া ফুসু শ্বাইয়িম হিফজিহী।
  11. ৭।.... সকাল সন্ধ্যায় ৩বার বিসমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়াদুররু মায়াসমিহি শাইয়ুন ফিল আরদি, ওয়ালা ফিস-সামায়ি ওয়া হুয়াস সামিউল আলিম।
  12. ৮। .....সকাল সন্ধ্যায় ৩বার ( আ’উযু বিকালিমা-তিল্লা-হিত্তা-ম্মা-তি, মিং-শাররি মা-খলাক্ব।
  13. أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّاتِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ
  14. ৯। সকাল সন্ধ্যায় ৭বার
  15. সুরা তাওবাহ ১২৯ নং আয়াতের অংশ-
  16. حَسْبِيَ اللَّهُ لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ، عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ
  17. উচ্চারণ : লাক্বাদ ঝা-আকুম রাসু-লুম মিন আংফুসিকুম আযিযুন আলাইহি মা- আনিত্তুম হারিছুন আলাইকুম বিলমু’মিনি-না রাউ’ফুর রাহি-ম। ফা ইং তাওয়াল্লাও ফাক্বুল হাসবিয়াল্লা-হু লা- ইলা-হা ইল্লা- হুয়া আলাইহি তাওয়াক্‌কাল্‌তু ওয়া হুয়া রাব্বুল আ’রশিল আজি-মি। (সুরা তাওবা : আয়াত ১২৮-১২৯ )
  18. হযরত আবু দারদা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যায় সূরা তাওবার শেষ দু’টি আয়াত সাতবার করে পাঠ করবে আল্লাহতায়ালা তার সব কাজ সহজ করে দিবেন।
  19. ১০।.... সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক, সুরা নাস: প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার করে পড়া। সব ধরনের অনিষ্ট থেকে হিফাজতের জন্য এটা রাসুল স. এর শিখানো আমল। (সুনানে আবি দাউদ)
  20. ১১।.... ফযর ⬇⬇⬇⬇⬇⬇⬇
  21. হালাল রিজিকের জন্য দোয়া।
  22. اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ عِلْمًا نَافِعًا وَرِزْقًا طَيِّبًا وَعَمَلًا مُتَقَبَّلًا.
  23. বাংলা উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা ইলমান নাফিয়ান ও রিজকান তাইয়্যেবাহ ওয়া আমালান মুতাকাববিলা।
  24. ১২।.... ফযরের আমল (কেও যদি নিম্নলিখিত দোয়াটি ফযর নামাজের পর ১০০ বার পাঠ করে,তাহলে ঐ ব্যাক্তি আল্লাহর আঢালা রিজিক প্রপ্ত হবে এবং এই আমলের ধারা ঐ ব্যাক্তির নিকট দুনিয়া লজ্জিত হয়ে ধরা দিবে। উচ্চারণ-সুবহানাল্লাহী ওয়াবিহামদিহী সুবাহানাল্লাহীল আজিম আস্তাগফিরুল্লাহ।
  25. ১৩।....সকাল সন্ধ্যায় ঋণ ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির আমল। “আল্লাহুম্মা ইন্নী আউযুবিকা মিনাল হাম্মী, ওয়াল হুযনি, ওয়া আউযুবিকা মিনাল আজযি, ওয়াল কাছালি, ওয়া আউযুবিকা মিনাল বুখলি, ওয়াল জুবনি, ওয়া আউযুবিকা মিন গালাবাতিদ দাইনি, ওয়া ক্বাহরির রিজাল।”
  26. ১৪। সকাল সন্ধ্যায় ৩ বার। (লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ্ জালিমীন।)
  27. বিভিন্ন ধরনের বালা-মুসিবত দূর করার আমল।
  28. ১৫। সকাল সন্ধ্যায় ৩ বার। রাযীতু বিল্লাহি রব্বাওঁ ওয়াবিল ইসলামী দ্বীনাওঁ ওয়াবি মুহাম্মাদিন নাবিয়্যা।”
  29. ১৬। ৭০ প্রকার বালামুসিবত থেকে রক্ষা পাওয়ার দোয়া
  30. «اَلْحَمْدُلِلَّهِ رَبِّ الْعالَمينَ اَلْحَمْدُ لِلّهِ حَمْداً كَثيراً طَيِّباً مُباركاً فيهِ»
  31. উচ্চারণ- আল হামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন, আল হামদু লিল্লাহি হামদান কাছিরান তাইয়্যেবান মুবারাকান ফিহি। (এই যিকিরটি প্রতিদিন সকালে তিনবার পাঠ করলে ৭০ প্রকার বালা-মুসিবত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আর এর সর্বনিম্ন হচ্ছে দুঃখ কষ্ট থেকে পরিত্রাণ পাওয়া।
  32. ১৭। সকাল সন্ধ্যায় ৪ বার আল্লাহুম্মা ইন্নি আছবাহ্তু আশহাদুকা, আশহাদু জুমলাতা আরশিকা ওয়া মালাইকাতিকা, ওয়া জামীআ খালক্বিকা,
  33. ইন্নাকা আনতাল্লাহুল্লাযী লা ইলাহা ইল্লা আন্তা,
  34. ওয়া আন্না মুহাম্মাদান আবদুকা ওয়া রাসুলুক।
  35. ১৮। সকাল সন্ধ্যায় ৭বার। হালাল রুজি ও ঋণ পরিশোধের দোয়া। (“আল্লাহুম্মাক ফিনী বিহালালিকা আন হারামিকা ওয়া আগনিনী বিফাদলিকা আম্মান ছিওয়াকা।”)
  36.  
  37. ১৯। সকাল সন্ধ্যায় ৭ বার। সকল দুশ্চিন্তা ও পেরেশানি থেকে মুক্তির দোয়াঃ-(“হাসবীয়াল্লাহু লা-ইলাহা ইল্লা হুয়া‌ন্ত আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়াহুয়া রব্বুল আরশিল আজীম।” [সুরা তাওবা : ১২৯]
  38. ২০। সকাল সন্ধ্যায় ৭বার। (“আল্লাহুম্মা আজিরনী মিনান্ নার।” )
  39. ২১। সকাল সন্ধ্যায় ১ বার সাইয়্যিদুল ইসতিগ্ফার।
  40. “আল্লাহুম্মা আন্তা রাব্বী লা-ইলাহা ইল্লা আন্তা খালাক্বতানী ওয়া আনা আব্দুকা ওয়া আনা আলা- আহ্দিকা ওয়া ওয়া’দিকা মাস্তাতা’তু আঊ-যুবিকা মিন শাররী মা সানা’তু আবূউ লাকা বিনি’মাতিকা আলাইয়্যা ওয়া আবূউ বিযান্বি ফাগ্ফিরলী ফাইন্নাহু লা ইয়াগ্ফিরুয্ যুনূবা ইল্লা আন্তা।”
  41. ২২।  যদি কেও ফযরের নামাজের পর ২১বার নিম্নলিখিত তাসবিহ্ পাঠ করে তাহলে তার কোন আশা অপূর্ণ থাকবেনা। উচ্চারণ- (ইয়া রাফিউ)।
  42. ২৩। ( ইয়া-কাইয়ূমঃ) প্রত্যেক ফযরের নামাজের পর        
  43.                      ৩৩০ বার পাঠকরলে ধন সম্পদ হয় আল্লাহর রহমতে।
  44. ২৪।  যদি কেও ফযর ও মাগরিবের নামাজের পর ২১ বার করে নিম্নলিখিত তাসবিহ্ পাঠ করবে তাহলে তার ওপর যাদুর আসর হবে না। না হক্ব বদ্ দোয়া লাগবে না। জ্বিন ভূত কোন ক্ষতি করতে পারবে না। উচ্চারণ-( ইয়া- ক্বাবিদু)।
  45. ২৫।  শত্রু ধ্বংস করার পাওয়ারফুল দোয়া
  46.              সকাল সন্ধ্যায় ৭বার
  47. ওয়া উফাওইদু আমরি ইলাল্লা ইন্নাল্লাহা  বাছিরুম বিল ইবাদ।      (সূরা গাফির আয়াত নংঃ ৪৪) ।
  48. অর্থঃআর আমি আমার বিষয়টি আল্লাহর কাছে ন্যস্ত করছি, নিশ্চ‌ই আল্লাহ তার বান্দাদের বিষয়ে ভালো করে জানেন।
  49. ২৬।  রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘প্রত্যহ সকালে ও সন্ধ্যায় তিনবার করে এই দোয়াটি পাঠ করলে কোনো কিছুই তার ক্ষতি করতে পারবে না।( বিসমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়াদুররু মায়াসমিহি শাইয়ুন ফিল আরদি, ওয়ালা ফিস-সামায়ি ওয়া হুয়াস সামিউল আলিম।’) অর্থ: ‘আল্লাহর নামের বরকতে আসমান ও জমিনের কোনো কিছুই কোনো ক্ষতি করতে পারে না, তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।’ (তিরমিজি ও আবু দাউদ)
  50. ২৭।....সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার। সব ধরনের ক্ষতি এবং বিপদ-আপদ থেকে নিরাপদ থাকতে..। (জামে তিরমিযী, ৩৩৩৫)( বিসমিল্লা-হিল্লাযী লা-ইয়াদ্বুররু মা‘আসমিহী, শাইউং ফিলআরদ্বী ওয়ালা- ফিসসামা-ই, ওয়াহুওয়াস সামি’উল ‘আলীম।)
  51. بِسْمِ اللهِ الَّذِي لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الأَرْضِ وَلاَ فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ العَلِيمُ
  52. ২৮।  সন্ধ্যায় ৭বার এটি পাঠ করলে, আল্লাহ তাআলা তাঁর জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবেন। (সুনানে আবি দাউদ)
  53. সুরা তাওবাহ ১২৯ নং আয়াতের অংশ-
  54. حَسْبِيَ اللَّهُ لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ، عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ
  55. উচ্চারণঃ- (হাছবিয়াল্লাহু লা-ই-লাহা ইল্লা হুওয়া ‘আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়া হুওয়া রাব্বুল ‘আরশিল ‘আজীম।)অর্থঃ-এ সত্ত্বেও যদি তারা বিমুখ হয়ে থাকে, তবে বলে দাও, আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি ব্যতীত আর কারো বন্দেগী নেই। আমি তাঁরই ভরসা করি এবং তিনিই মহান আরশের অধিপতি।
  56. ?➖⭕➖?➖⭕➖?প্রতিনিয়ত‌ ও এশার নামাজের পর আমল।?➖⭕➖?➖⭕➖?
  57. ২৯। ধন-সম্পদ-লাভের-আশ্চার্য্য- কেরামতি-আমল।
  58. প্রত্যহ রাত্রে এশার নামাজের পরে,১১ বার দুরূদ শরীফ /
  59. ১৪ বার ইয়া ওয়াহ্হাবু / ১১বার দরূদ শরীফ / ১০০ বার (ইয়া ওয়াহ্হাবু হাবলী মিন নিয় মাতিদ দুনইয়া ওয়াল আখিরাতি ইন্নাকা আন্তাল ওয়াহ্হাবু ))। অবশ্যই সত্য এখলাছের সাথে ৫দিন কাজ করলে ফল পাবেন কিন্তু ভুলেও কারো কাছে বলবেনা।
  60.  
  61. ৩০। দ্রুত চাকরি পেতে (ইয়া ওয়াহ্'হাবু)
  62.  
  63. ৩১। যে আমলে শত্রুর ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়।
  64. উচ্চারণ : ‘আল-ক্বাদেরু’অর্থ : ‘মহাক্ষমতাবান’।
  65. ৩২। ধন-সম্পদ রক্ষা ও নেতৃত্ব লাভের আমল।
  66.  ‘আল-হালিমু।
  67.  
  68. ৩৩। বেদখল হওয়া সম্পদ ফিরে পেতে যে আমল করবেন। (‘আদ-দার্‌রু’অর্থ : ‘যাকে ইচ্ছা অকল্যাণ পৌছান’) জুমআর রাতে অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নাম (اَلضَّارُّ) ‘আদ-দার্‌রু’ ১০০ বার পাঠ করলে মহান আল্লাহ তাআলা তাকে উক্ত সম্পদ ও জায়গা-জমি ব্যবহারের সুযোগ করে দেন।
  69.  
  70. ৩৪। ‘ইয়া বাদিয়ুস সামাওয়াতি ওয়াল আরদি’
  71. দূশ্চিন্তা ও মুসিবত দূর করতে ১০০০বার
  72.  
  73. ৩৫। প্রত্যেক ওয়াক্তের ফরজ নামাজের পর ১১বার। ইয়া মালিকু,ইয়া কুদ্দুসু
  74. ৩৬। সম্পদ বৃদ্ধির জন্য, ‘আল-ওয়াঝেদু’
  75.  
  76. ৩৭।  যে ব্যক্তি ‘জুল জালালি ওয়াল ইকরাম’ নিয়মিত পাঠ করবে, ওই ব্যক্তি আল্লাহর পক্ষ থেকে ধন-দৌলত লাভ করবে।
  77. ৩৮।   যে ব্যাক্তি ‘আল-সামাদু’ পাঠ করে; সে ব্যক্তি কখনো ক্ষুধার্ত হবে না। ১১৫বার সিজদা গিয়ে।
  78.  
  79. ৩৯।  যে ব্যক্তি প্রতিদিন আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নাম (اَلْبَاطِنُ) ‘আল-বাতিনু’-এর তাস..বিহ ৩৩ বার পাঠ করবে; ওই ব্যক্তিকে আল্লাহ তাআলা গোপন রহস্যের অধিকারী বানাবেন।
  80.  
  81. ৪০। (‘আল-খাফিদু’) মধ্যরাতে ছোট্ট এই দোয়াটি পড়লে অঢেল সম্পত্তির মালিক হতে পারেন আপনিও
  82.  
  83. ৪১।  যে কোন দূঃখ কষ্টের জন্য (ইয়া র‌উফো ইয়া রাহিমু) প্রতি ফরজ নামাজের পর ৭০ বার বুকের ওপর ডান হাত রেখে পড়তে হয়। তার পর সমস্যা বর্ণনা করতে হয়। লাগাতার এই আমলটি ৩দিনের মধ্যে‌ই ফল পাওয়া যায় ইনশাআল্লাহ।
  84.  
  85. ৪২। মনের আশা পূরণের দোয়া।
  86. اَللّـهُمَّ اهْدِني فيهِ لِصالِحِ الاَْعْمالِ، وَاقْضِ لي فيهِ الْحَوائِجَ وَالاْمالَ، يا مَنْ لا يَحْتاجُ اِلَى التَّفْسيرِ وَالسُّؤالِ، يا عالِماً بِما في صُدُورِ الْعالَمينَ، صَلِّ عَلى مُحَمَّد وَآلِهِ الطّاهِرينَ .
  87. উচ্চারণ : আল্লাহুম্মাহ-দিনি ফিহি লি-সালিহিল আ’মাল; ওয়া আক্বদি লি ফিহিল হাওয়া-ইঝা ওয়াল আ’মাল; ইয়া মান লা ইয়াহতাঝু ইলাত তাফসিরি ওয়াস সাওয়াল; ইয়া আ’লিমান বিমা ফি সুদুরিল আ’লামিন; সাল্লি আলা মুহাম্মাদিন ওয়া আলিহিত ত্বাহিরিন।
  88. অর্থ : হে আল্লাহ! এ দিনে আমাকে সৎকাজের দিকে পরিচালিত কর। হে মহান সত্ত্বা যার কাছে প্রয়োজনের কথা বলার ও ব্যাখ্যা দেয়ার দরকার হয় না। আমার সব প্রয়োজন ও আশা-আকাঙ্খা পূরণ করে দাও। হে তাবত দুনিয়ার রহস্যজ্ঞানী ! হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এবং তাঁর পবিত্র বংশধরদের ওপর রহমত বষর্ণ কর।।
  89.  
  90. ৪৩।রাতেভেজানোকিসমিসেসূরাফাতিহা৭বারপড়েফুঁকদিয়েখেলেকি_হয়। প্রথমে এশার নামাজের পর একটি পরিস্কার গ্লাসে এক গ্লাস থেকে একটু কম পরিমাণে পানি নিবেন। তারপর সেই পানির মধ্যে বিসমিল্লাহ সহ সূরা ফাতিহা সাতবার পড়ে ফু দিবেন। তারপর আপনি কিসমিস সহ গ্লাসটিকে ঢেকে রেখে ঘুমের দোয়া পড়ে ঘুমিয়ে যাবেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ফজরের নামাজের পর সেই কিসমিস ভেজানো গ্লাসটি নিবেন। এবং তাতে আবার সাত বার বিসমিল্লাহ সহ সূরা ফাতিহা পড়ে ফু দিবেন। অতঃপর কিচমিচ সহ গ্লাসের পানিগুলো ন্যূনতম ৩ ঢোকে খেয়ে নিবেন। তারপর আল্লাহর কাছে নিজের অসুস্থতার ব্যাপারে ফরিয়াদ জানাবেন। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ রব্বুল আলামীনের দয়া ও রহমতে আপনি অবশ্যই সুস্থতা লাভ করবেন। এ আমলটি ২১ দিন করতে পারেন। ওলামায়ে কেরামগণ বলে থাকেন, যে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা পাওয়া যায় এর (১) নাম্বার. আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তা থেকে মুক্তি পাবেন। (২) আপনার হজম শক্তি বেড়ে যাবে। (৩.)আপনার দেহের রােগ প্রতিরােধ ক্ষমতা বা ইমিউনিটি সিস্টেম বৃদ্ধি পাবে। (৪) আপনার ব্রেন শক্তি প্রখর হবে। ফলে আপনার কাজে মনােযােগ বাড়বে,পড়াশোেনায় আপনি মনোযোগ দিতে পারবেন। এই আমলটি বাচ্চাদের পড়াশােনায় মনোযােগী করে তুলতেও বেশ কার্যকর। (৫.)যাদের অতিরিক্ত হতাশা আর দুশ্চিন্তার জন্য ঠিক মতাে রাতের ঘুমটা হয় না, তারা হাতেনাতে এর ফলাফল পাবেন ইনশাআল্লাহ। ২১ দিন এই আমলটি করার পর, আপনাকে ইনশাআল্লাহ আর কখনা ঘুমের ওযুধ খেয়ে ঘুমাত হবে না।
  91.  
  92. ৪৪। হঠাৎপ্রচুরটাকারপ্রয়োজনে  কোরআনী_ওজিফা। পড়ার নিয়মঃ- ফযরের ওয়াক্তে সুন্নত নামাজ পড়ে ফরজ নামাজের আগে ২১ বার সূরা হুমাজাহ্ পড়বেন। অতঃপর ২১ বার (সুবহানাল্লাহী ওয়াবিহামদিহী সুবাহানাল্লাহীল আজিম আস্তাগফিরুল্লাহ।) তারপর ১১ বার দূরুদ শরীফ পরবেন।
  93.  
  94. ৪৫। সব রকম সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়ার চার আমল।
  95. (ক)।দোয়া ইউনুস প্রতিদিন পাঠ করুন ১০০ বার।
  96. (খ)।সূরা ফালাক প্রতিদিন পাঠ করুন ৪০ বার।
  97. (গ)।সূরা নাস প্রতিদিন পাঠ করুন ৪০ বার।
  98. (ঘ)। আয়তাল কুরসি প্রতিদিন পাঠ করুন ১০ বার।
  99.  
  100. ৪৬। চাকরিতে পদ‌উন্নতি হ‌ওয়ার দোয়া। যতদিন  আপনার চাকরিতে পদ‌উন্নতি না হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত এ আমলটি চালিয়ে যেতে হবে। উচ্চারণ-  (ইয়া হাল্লালাল মুসকিলাত।)
  101.  
  102. ৪৭।  যারা কোন আয় উন্নতি করতে পারছেননা দোয়াটি পড়ুন। উচ্চারণ- আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিন যাওয়ালি নিমাতিকা ওয়া তাহাও-উলি আফিয়াতিকা ওয়া ফুজাআতি নিকমাতিকা ওয়া জামীয়ী ছাখাতিকা।
  103.  
  104. ৪৮।  অর্থ সম্পদে বরকত ও রিজিক বৃদ্ধির আমল।
  105. প্রত্বেক নামাজের পরঃ ৩ বার দরুদ শরিফ / ১০০ ইয়া গানীয়ু / ৩ বার দরুদ শরীফ। তার পর আল্লাহর কাছে মোনাজাত করে নিজের মনের বাসনা কে প্রকাশ করুন।
  106.  
  107. ৪৯। আল্লাহর রহমত, বরকত, রিজিক, অনুগ্রহ ঘরে আসার আমল। উচ্চারণ- (আল্লাহুম্মাব ছুত্ব  আলাইনা মিন বারাকাতিকা ওয়া রাহমাতিকা ওয়া ফাদলিকা ওয়া রিজকিকা।) অর্থঃহে আল্লা তুমি আমাদের ওপর তোমার রহমত,বরকত, রিজিক ও অনুগ্রহ ঢেলে দাও।
  108. উচ্চারণ-আল্লাহুম্মা ইন্নি আছআলুকান নাইমাল মুক্বীমা, আল্লাযী লা ইয়া হুলু ওয়া লা ইয়া যুলু।
  109. অর্থঃ হে আল্লাহ নিশ্চয়ই আমি তোমার কাছে এমন  অনুগ্রহ চাই যা পরিবর্তন হবে না এবং দূর হবে না।
  110.  
  111. ৫০।    ৭০টি বিপদ থেকে মুক্তির দোয়া। বাংলা উচ্চারণ: লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু, লা শারিকা লাহু, লাহুল মুলক, ওয়ালাহুল হামদ, ইউহই ওয়া-ই মিতু, বিয়াদিহিল খাইর, ওহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির।
  112.  
  113. ৫১।    বিপদের সময় পাঠ করার দোয়া:।
  114. দোয়া : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু হালীমুল হাকীম, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু রাব্বুল আরশিল আজীম, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু রাব্বুস সামাওয়াতি ওয়াল আরদি- ওয়া রাব্বুল আরশিল কারীম।
  115.  
  116. ৫২। বিপদ-মসিবতের সময় পাঠ করার দোয়া।
  117. দোয়া : ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন, আল্লাহুম্মা আজিরনী ফী মুসিবাতী ওয়া আখলিফ-লী খাইরাম মিনহা।
  118.  
  119. ৫৩।  শত্রুর মোকাবেলায় পড়ার দোয়া।
  120. উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা ইন্না- নাঝ্‌ আ’লুকা ফি নুহু-রিহিম, ওয়া নাউ-জুবিকা মিং শুরূ-রিহিম।
  121.  
  122. ৫৪। বিশ লক্ষ নেকি লাভের দোয়া সকাল সন্ধ্যায় ১ বার।
  123. “লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শরীকালাহু আহাদুন সামাদুন লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ।”
  124.  
  125. ৫৫। যে ব্যক্তি এ বাক্য দশ বার পড়বে সে চল্লিশ লাখ সওয়াব পাবে। উচ্চারণ: (আশহাদুআল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু, ইলাহান ওয়াহিদান- আহাদান সামাদান- লাম ইয়াত্তাখিজ সাহিবাতান ওয়ালা ওয়ালাদান; ওয়ালাম ইয়াকুল লাহু কুফুওয়ান আহাদ।)
  126.  
  127. ৫৬।    রোগ থেকে মুক্তির জন্য কুরানি আমলঃ(ক।) (সূরা ফাতিহা পাঠ করা।) / (খ।) (উচ্চারণ- ওয়া ইয়াশফি ছুদু-রা ক্বাওমিম মু’মিনিন।)  অর্থ : এবং মু’মিনদের (মুসলমানদের) অন্তরসমূহ শান্ত করে দেন। সূরা তাওবা ১৪নং। / (গ।) (ওয়া শিফাউ’ল লিমা- ফিচ্ছুদু-রি ওয়া হুদাও ওয়া রাহমাতুল লিল মু’মিনি-ন।) সূরা ইউনুস ৫৭ অর্থ : এবং অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য। / (ঘ।)উচ্চারণ : (ইয়াখরুঝু মিমবুতু-নিহা- শারা-বুম মুখতালিফুন, আলওয়ানুহু- ফি-হি শিফা-উ লিন্না-সি।) অর্থ : তার পেট থেকে বিভিন্ন রঙে পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্যে রয়েছে রোগের প্রতিকার। সূরা নাহল ৬৯নং / (ঙ।) উচ্চারণ : (ওয়া ইজা মারিদতু ফা হুয়া ইয়াশফি-নি।)  অর্থ : যখন আমি রোগাক্রান্ত হই, তখন তিনিই আরোগ্য দান করেন। সূরা  শুআরার ৮০ নং / (চ)উচ্চারণ : (ওয়া নুনাজ্জিলু মিনাল ক্বুরআ’নি মা হুয়া শিফাউও ওয়া রাহমাতিল লিলমু’মিনি-ন।) অর্থ : আমি কোরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত। (সূরা  বনি ইসরাইল ৮২ নং আয়াত) / উপরোল্লিখিত আয়াতগুলো একবার তিলাওয়াত করে একটি পানিভর্তি পাত্রে দম করে পানিটি পান করলে আল্লাহ তাআলা জটিল ও কঠিন রোগ থেকে তার বান্দাদের হিফাজত করবেন। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে কুরআনি আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
  128.  
  129. ৫৭‌।    এই দোয়া  পড়লে টাকার অভাব হবে না,ধন সম্পদ বৃদ্ধি হবে এবং গায়েবি রিজিক আসবে।
  130. দোয়াটি হলোঃ (আল্লা হুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিন আবদিকা ওয়া রাসূলিকা ওয়া আলাল মুমিনা ওয়াল মুমিনাতি  ওয়াল মুসলিমিনা ওয়াল মুসলিমাতি।)
  131.  
  132. ৫৮। চাকরি লাভের উত্তম দোয়া। এই দোয়াটি রাতের শেষ অংশে অর্থাৎ তাহাজ্জুদ নামাজের পর পরতে হবে।     দোয়াটি হলোঃ(লা-ই-লাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা-শারিকালাহু লাহুল মুল্কু ওয়ালাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি সাইয়্যন ক্বাদির আলহামদুলিল্লাহ ওয়া সুবহানাল্লাহ ওয়া লা-ই-লাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহ্।)
  133.  
  134. ৫৯।  দ্রূত চাকরি পাওয়ার আমল।
  135. বাংলা উচ্চারণ—’ফাসাকা লাহুমা সুম্মা তাওয়াল্লা ইলাজ-জিল্লি ফাক্বলা রাব্বি ইন্নী লিমা আনঝলতা ইলাইইয়া মিন খাইরিন ফাকীর।’ (কুরআন, সুরা আল-কাছাছ, আয়াত : ২৪)
  136.  
  137. ৬০। অভাব মোচনে (‘আল্লাহুম্মা রাব্বানা আনযিল আলাইনা মাইদাতাম মিনাস্সামায়ি তাকুনু লানা ঈদাল্লি আউয়্যালিনা ওয়া আখিরিনা ওয়া আয়াতাম মিনকা ওয়ারযুকনা ওয়া আনতা খায়রুর রাযিকিন।’
  138.  (সুরা মায়েদা: আয়াত ১১৪ )
  139.  
  140. ৬১।    রিজিক বৃদ্ধির আমলঃ- যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে, একনিষ্ঠতার সঙ্গে ৭০ বার এ আয়াত পড়বে, সে সর্বদা রিজিকের সঙ্কট থেকে হেফাজতে থাকবে। (উচ্চারণ: আল্লাহু লাতীফুম্ বি-ইবাদিহি ইয়ারজুকু মাইয়্যাশায়ু, ওয়া হুয়াল কাভিয়্যুল আজিজ।) অর্থ: আল্লাহতায়ালা নিজের বান্দাদের প্রতি মেহেরবান। তিনি যাকে ইচ্ছা রিজিক দান করেন। তিনি প্রবল, পরাক্রমশালী। -সূরা শুরা: ১৯
  141.  
  142. ৬২।   বিখ্যাত তাবেয়ি হজরত মাকহুল রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, ‘যে ব্যক্তি এ বাক্যগুলো সাতবার বলবে আল্লাহ তাআলা তার সত্তরটি অভাব দূর করবেন। (তন্মধ্যে) সবচেয়ে হাল্কা বিপদ হলো মানুষের অভাব। দোয়াটি হলোঃ-
  143. لاَ حَوْلَ وَلا قُوَّةَ إِلاَّ بِاللهِ ، وَلا مَلْجَأَ مِنَ اللهِ إِلاَّ إلَيْهِ
  144. উচ্চারণ : (লা হাউলা ওয়ালা কুওয়্যাতা ইল্লাবিল্লাহী- ওয়ালা মানজা মিনাল্লাহি ইল্লা ইলাইহি।)
  145. অর্থ : 'আল্লাহর সাহায্য ছাড়া গোনাহ থেকে বিরত থাকা এবং নেক আমলে মশগুল হওয়া সম্ভব না। আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে পালিয়ে যাওয়ার কোনো জায়গা নেই। তার কাছেই আশ্রয় গ্রহণ করতে হবে।
  146.  
  147. ৬৩।  ১১বার দরুদ শরীফ ১১বার উচ্চারণঃ ইন্নি তাওয়াক্কালতু আলল্লাহি রব্বি ওয়া রব্বিকুম মা মিন দাব্বাতিন ইল্লা হুয়া আখিযুম বিনা সিয়াতিহা ইন্না রব্বি আলা সিরাতিম মুস্তাকিম। তার পর আবার ১১বার দূরুদ শরিফ পরতে হবে। আয়াতটি পড়ে যার কাছে যাবেন সে আপনার কথা মেনে নিতে বাধ্য হবে।
  148.  
  149. ৬৪। জীবনের সার্বিক সফলতার সর্বোত্তম দোয়া।
  150. رَبِّ أَدْخِلْنِي مُدْخَلَ صِدْقٍ وَأَخْرِجْنِي مُخْرَجَ صِدْقٍ وَاجْعَل لِّي مِن لَّدُنكَ سُلْطَانًا نَّصِيرًا
  151. উচ্চারণ : ‘রাব্বি আদখিলনি মুদখালা সিদকিও ওয়া আখরিঝনি মুখরাঝা সিদকিও ওয়াঝ্আললি মিল্লাদুংকা সুলত্বানান নাসিরা।’ (সুরা বনি ইসাইল : আয়াত ৮০)
  152.  
  153. ৬৫।   দোয়া কবুল হচ্ছে না এই দোয়াটি পড়ুন ইনশাআল্লাহ আপনার মনের ইচ্ছা পূর্ন হবেই।
  154. সূরা ফাতিহা পাঠ করার পর সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পাঠ করে। মহান আল্লাহতালার কাছে আপনি যে মনের ইচ্ছা পোষণ করবেন। মহান আল্লাহতালা সেই ইচ্ছাটা পূরণ করে দেবে ইনশাল্লাহ। সূরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াতঃ আরবি উচ্চারণ :((আ-মানার রাসূলু বিমাউংযিলা ইলাইহি মির রাব্বিহি ওয়াল মু’মিনুনা। কুল্লুন আ-মানা বিল্লাহি ওয়া মালাইকাতিহী ওয়া কুতুবিহী inওয়া রুসূলিহী। লা- নুফাররিকুবাইনা আহাদিম মির রুসূলিহী। ওয়া ক্বা-লু- সামিনা ওয়া আত্বানা গুফরা-নাকা রাব্বানা ওয়া ইলাইকাল মাসীর।)) আরবি উচ্চারণ : ((লা- ইউকাল্লিফুল্লা-হু নাফসান ইল্লা- উস’আহা- লাহা- মা কাসাবাত ওয়া আলাইহা- মাকতাসাবাত, রাব্বানা- লা- তুআখিজনা ইন্নাসিনা- আও আখত্বনা, রাব্বানা ওয়ালা- তাহমিল আলাইনা- ইছরান কামা- হামালতাহু- আলাল্লাজিনা মিং কাবলিনা-, রাব্বানা- ওয়ালা তুহাম্মিলনা- মা- লা- তা-কাতা লানা- বিহি, ওয়া’ফু আন্না ওয়াগফিরলানা- ওয়ারহামনা-, আংতা মাওলা-না- ফাংসুরনা- আলাল ক্বাওমিল কা-ফিরীন।))
  155.  
  156. ৬৬।   শরীরে শক্তি, সম্পদ ও সম্মান পাওয়ার জন্য যেসব দোয়া প্রতিদিন পড়তে হবে…
  157. এই দোয়াটি পড়বেন- (“আম্মা ইন্নি দঈফুন ফ্বাকওয়ানী,ওয়াযালীলুন ফাইয়াযযানী ওয়া ফাকিরুন ফারযুকনী”।)//
  158. এর অর্থ হলো হে আল্লাহ আমি দুর্বল আপনি আমাকে শক্তি বাড়িয়ে দিন,  আমি সম্মানহীন আপনি আমাকে সম্মান বাড়িয়ে দিন, আমি গরিব আপনি আমাকে ধন-সম্পদ বাড়িয়ে দিন। রিজিকের ব্যবস্থা করে দিন।
  159. উচ্চারণ : ('রাব্বিগফির ওয়ারহাম ওয়া আংতা খায়রুর রাহিমিন।') অর্থ : হে আমার প্রভু! আমাকে ক্ষমা করুন ও দয়া করুন। দয়াশীলদের মধ্যে আপনি শ্রেষ্ট দয়াশীল।' (সুরা মুমিনুন : আয়াত ১১৮)
  160.  
  161. ৬৭। সম্পদ বৃদ্ধির আমল (সুবাহানাল্লহী ওয়াবিহামদীহি সুবাহানাল্লহীল আজীমী ওয়াবিহামদীহি আসতাগফিরুল্লাহ । ওয়ালা হাউলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহীল আলীইয়ীল আজীম)
  162.  
  163. ৬৮।   রিজিক বৃদ্ধির দোয়াঃ (ওয়ারযুক্বনা-ওয়া আন্তা-খাইরুর র-যিক্বীন।) অনুবাদঃ হে প্রভু আমাদের রিযিক দিন। আপনিই উত্তম রিজিকদাতা।
  164.  
  165. ৬৯।     মুখস্থ শক্তি বৃদ্ধির দোয়া। উচ্চারণ : (‘রাব্বি যিদনি ইলমা।’) অর্থ : ‘হে আমার প্রভু! আমার জ্ঞান (মুখস্ত বা স্মরণ শক্তি) বাড়িয়ে দিন।’
  166.  
  167. ৭০।       দ্বীনদার স্ত্রী লাভের আমল‌।
  168. দোয়া: رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا
  169. উচ্চারণ: (রাব্বানা হাবলানা মিন আজওয়াজিনা ওয়া জুররি-ইয়্যাতিনা কুররাতা আয়ুনিওঁ-ওয়াজআলনা লিল মুত্তাকিনা ইমামা।) অর্থ: হে আমার প্রভু! স্ত্রী ও সন্তাদের দ্বারা আমার চোখ শীতল কর। আমাকে পরহেজগারদের আদর্শ কর। -সূরা ফোরকান: ৭৪
  170.  
  171. ৭১।    হজ্বম শক্তির দোয়া প্রতিদিন ৭বার এখানে সময় উল্লেখ নেই। (ওয়া বিলহাক্কি আংযালনাহু ওয়া বিল হাক্কি নাযালা ওয়া মা আরসালনাকা ইল্লা মুবাশ্বিরাও ওয়া নাজিরা।) সূরাঃ বনি ইসরাইল (আয়াত নাং ১১৫)
  172.  
  173. ৭২।     যদি কেউ ক্ষুদা থাকা সত্ত্বেও খাওয়া দাওয়া করতে না পারে তবে প্রতিদিন ২১ বার দোয়াটি পাঠ করবে। আল্লাহর রহমতে ওই ব্যাক্তির শারীরিক কোন অসুবিধা না থাকলে খাওয়া দাওয়ায় রুচি হবে।
  174. দোয়াটি হলোঃ (ওয়া লাও লা ফাদলুল্লাহি আলাইকুম; ওয়া রাহমাতুহু ওয়া ইন্নাল্লাহা তাওয়্যাবুন হাকিম।) সূরাঃনূর আয়াত নাং১০।
  175.  
  176. ৭৩।  শত্রু ধ্বংসের আমলঃ- প্রতি সোমবার এবং বৃহস্পতিবার এই আমলটি করতে হবে। দুপুর ১২টার দিকে কোন উঁচু স্থানে দাঁড়াবেন ওযু অবস্থায়। প্রথমে ৩ বার দূরুদে ইব্রাহিম পাঠ করে নিবেন। এর পর সূরা লাহাব ৪১ বার পাঠ করবেন। এভাবে ৪১ বার পাঠ করবো আমরা এই আমলটি তার পর দুই হাত তুলে আল্লা রাব্বুল আলামীনের দরবারে সর্ব প্রথম আপনার শত্রুর জন্য হেদায়েত কামনা করবেন। হে আল্লাহ আপনি আমার শত্রুর দিলে হেদায়েত দান করুন।তাকে ঈমান দান করুন। হে আল্লাহ যদি তার অন্তরে হেদায়েত নসিব না হয়, হে আল্লাহ যদি তার নবিসে হেদায়েত না রাখেন,তাহ লে আপনি আমাকে তার অত্যাচার থেকে রক্ষার জন্য তাকে ধ্বংস করে দিন।
  177.  
  178. ৭৪।    হার্টের ব্যথায় যে দোয়া পড়বেন। উচ্চারণ :( আল্লাজিনা আমানু ওয়া তাত্বমাইন্নু ক্বুলুবুহুম বিজিকরিল্লাহি আলা বিজিকরিল্লাহি তাত্বমাইন্নুল ক্বুলুবু।’) (সুরা রাদ : আয়াত ১৩)
  179. যে ব্যক্তি সুরা রাদের উল্লেখিত আয়াত নিয়মিত ৪১ বার পাঠ করবে, আল্লাহ তাআলা তার হার্ট বা হৃদপিণ্ডের ব্যথা ও রোগ-ব্যধি দূর করে দেবেন।
  180.  
  181. ৭৫।    ঝাড়-ফুঁক দিতে যে দোয়া পড়তেন বিশ্বনবি।
  182. اللَّهُمَّ رَبَّ النَّاسِ مُذْهِبَ الْبَاسِ اشْفِ أَنْتَ الشَّافِي لاَ شَافِيَ إِلاَّ أَنْتَ شِفَاءً لاَ يُغَادِرُ سَقَمًا
  183. উচ্চারণ : (‘আল্লাহুম্মা রাব্বান-নাসি, মুজহিবাল বাসি, ইশফি ছেআনতাশ-শাফি, লা শাফিয়া ইল্লা আনতা শিফায়ান লা ইয়ুগাদিরু সুক্বামা।’ )(বুখারি)
  184. অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি মানুষের রব, রোগ নিরাময়কারী। (আপনি) আরোগ্য দান করুন, আপনি আরোগ্য দানকারী। আপনি ছাড়া আর কেউ আরোগ্য দানকারী নেই। এমন আরোগ্য দান করুন, যা কোনো রোগ অবশিষ্ট রাখে না।’
  185.  
  186. ৭৬।  যত বড়,যত পুরাতন যাদু টোনা হোকনা কেন সব ধ্বংস করার আমল। এই আমলটি মাত্র ৫দিন করতে হবে। এই আমলটি দিনে যে কোন সময় করতে পারবেন। এই আমলটি করার পূর্বে ওযু করে নিন।সর্ব প্রথম বিসমিল্লা সম্পূর্ণ পরবেন। তারপর সূরা ফাতিহা ১বার অতঃপর সম্পূর্ণ বিসমিল্লা পড়ে সূরা ফালাক ও সূরা নাস ১০১ বার পড়ুন। সূরা ফালাকের পূর্বে বিসমিল্লা পড়বেন কিন্তু সূরা নাস এর পূর্বে বিসমিল্লা পড়বেন না। তার পর দুরুদে ইব্রাহিম। এখানে বলে রাখা ভালো এই আমলের শুরুতে দুরুদ পড়বেন না,এটা এই আমলের বৈশিষ্ট্য। তার পর ১ গ্লাস পানিতে 'ফু' দিন । তা থেকে কিছু পানি পান করুন এবং কিছু পানি মাথায় কাঁধে এবং চোখে ছিটিয়ে দিন। বাকি পানি ঘরের দেয়ালে বা চারদিকে ছিটিয়ে দিন। এই আমলটি ধারাবাহিক ভাবে ৫দিন করুন,যদি ১দিন মিস হয়ে যায় তবে আবার পূনরায় শুরু করুন। মহিলারা এমন সময় আমলটি করবেন যাহাতে ধারাবাহিক ভাবে ৫দিন করা যায়। আমলটি যদি নিজে করতে পারেন তাহলে বেশি ফায়দা হবে। আর ছোট বাচ্চা বা অসুস্থ ব্যাক্তির জন্য মা-বাবার ভাই-বোন যে কোন কেউ করে দিতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ সব যাদু টোনা নষ্ট হয়ে সুস্থ হয়ে যাবেন।(.............সংক্ষেপে বোঝানোর জন্য......
  187. বিসমিল্লাহির রাহমানির,সূরা ফাতিহা ১বার,বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম বলে সূরা ফালাক এবং নাস এক সাথে ১০১বার অতঃপর দরুদে ইব্রাহিম শরীফ)।
  188.  
  189. ৭৭।   আল্লাহ পাকের সরাসরি সাহায্য লাভের দোয়া।
  190. উচ্চারণ-(হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি'আমাল ওয়াকিল আলাল্লাহি তাওয়াক্কালনা।) অর্থঃ মহান আল্লাহ আমাদের জন্য যথেষ্ট তিনি কত‌ইনা উত্তম কর্ম বিধানকারী, আমার আল্লাহর উপর ভরসা করলাম।
  191.  
  192. ৭৮।   যে দোয়া পড়লে আল্লাহ বাতাসের মাধ্যমে সাহায্য করবেন। উচ্চারণঃ (আল্লাহুম্মাছতুর আওরাতিনা ওয়া আমিন রাওয়াআতিনা।)
  193. অর্থঃ হে আল্লাহ আমাদের সকল দূর্বলতাকে ঢেকে দিন। আমাদের সকল অস্থিরতাকে স্থিরতার পরিবর্তন করে দিন।
  194.  
  195. ৭৯।  যদি কেও প্রতি নামাজের পর ২১ বার করে নিম্নলিখিত তাসবিহ্ পাঠ করে তাহলে তাহলে ঐ ব্যক্তির অলসতা দূর হবে এবং ইবাদাতে আনন্দ পাবে।
  196. উচ্চারণ- (ইয়া রাহমানুর রাহিম)।
  197.  
  198. ৮০।  যদি কেও ওযু করে কেবলা মুখি হয়ে ৪দিন পর্যন্ত ( ইয়া মুযিল্লু) ৭৫ বার করে সিজদায় গিয়ে বলে হে আল্লাহ অমুকের দুশমনি হতে আমাকে বাঁচাও। তবে ঐ দুশমনের দুশমনি হতে রক্ষা পাবে।
  199.  
  200. ৮১। যদি কোন মেয়ে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে বিবাহের নিয়তে ১০০০ বার ইয়া লাতিফু পড়ে তাহলে অল্প দিনের মধ্যে তার বিবাহ হয়ে যাবে।
  201.  
  202. ৮২।. খাদ্য (রিযক) বৃদ্ধির দোয়াঃ- হযরত আলী (আঃ) ফজর নামাজ আদায় এর পর নিম্ন দোয়া পাঠ করলে রিযক বৃদ্ধি হয়। (“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম আল্লাহুম্মা সুন ওয়ায হি বিল ইয়াসারে ওয়ালা তুবাদ্দিল জাহি বিল ইক্ব তারে ফাস ত্বুর যিকা তালেবি রিযকেকা ওয়াস তা তিফা শিরারা খ্বালক্বেকা ওয়া উবতালা বে হামদে মান আ’তানি ওয়া উফতা তানা বেযাম্মে মান মানা’আনি ওয়া আন্তা মিন ওয়ারায়ে যালেকা কুল্লেহি ওয়ালি উল ই’তায়ে ওয়াল মানা’আ ইন্নাকা আলা কুল্লে শায়য়েন ক্বাদির”)
  203.  
  204. ৮৩।. সম্পদ ও সাফল্য এর জন্য – ১
  205. যে ব্যক্তি নিম্ন পবিত্র আল্লাহ নাম সমূহ ১২,০০০ (বারো হাজার) বার কারো সাথে কথা না বলে এক বসাতে পড়বে, ইনশা আল্লাহ সে ব্যক্তি ধনী ও বিত্তবান হবে।
  206. (“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ইয়া ক্বায়িয়ো ইয়া গ্বানিয়ো ইয়া ওয়ালিয়ো ইয়া মালিয়ো”)
  207.  
  208. ৮৪।. সম্পদ ও সাফল্য এর জন্য – ২
  209. যে ব্যক্তি নিম্ন দোয়াটি প্রতিদিন সকালে এবং সান্ধ্যকালীন সময়ে ৩০ (এিশ) বার পড়বে তাহলে তার দারিদ্র্য দূর হবে এবং ধনী হবে। (“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম সোবহানাল লাহিল আযিমে ওয়া বে হামদেহী সোবহানাল লাহিল আযিম”।)
  210.  
  211. ৮৫।. খাদ্য ও পানীয় বৃদ্ধির জন্য দোয়াঃ- যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালের প্রথম অংশে ৩০৮ (তিনশত আট) বার “আর-রাযযাকো” পাঠ করবে ইনশা আল্লাহ তার খাদ্য ও পানীয় বৃদ্ধি হবে।
  212.  
  213. ৮৬।. খাদ্য ও পানীয় বৃদ্ধির জন্য দোয়াঃ-  হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ) নিম্ন দোয়াটি খাদ্য ও পানীয় বৃদ্ধির জন্য পাঠ করতে বলেছেন – (“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম আল্লাহুম্মা রাব্বাস সামাওয়াতিস সাব এ ওয়া রাব্বাল আরসিল আযিমিক যে আন্নাদ দায়না ওয়া আগ্বনিনা মিনাল ফাক্বরে”।)
  214.  
  215. ৮৭।. ঋণ/ ধার পরিশোধের জন্যঃ নিম্ন দোয়াটি শুক্রবার এবং অন্যান্য সপ্তাহে পাঠ করতে হবেঃ- (“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম আল্লাহুম্মা আগ্বনি নেবি হালালেকা আন হারামেকা ওয়া আগ্বনি নেবি ফাযলেকা আম্মান সেওয়াকা ইয়া হাইয়ো ইয়া কাইয়োম”।)
  216.  
  217. ৮৮।. দারিদ্র্য ও দুঃচিন্তা দূরীকরন এর জন্য দোয়াঃ-
  218. হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ) নিম্ন দোয়াটি দারিদ্র্য ও দুঃচিন্তা দূরীকরন এর জন্য পাঠ করতে বলেছেনঃ-(“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম লা হাওলা ওয়ালা ক্বুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলীইল আযিম”।)
  219.  
  220. ৮৯।. দুঃচিন্তা দূরীকরন এর জন্য দোয়াঃ হযরত ইমাম মুসা ক্বাযিম আঃ বলেছেন - দুঃচিন্তা দূরীকরন এর জন্য নিম্ন দোয়াটি ফজরের নামাজ আদায় করে ১০ (দশ) বার পাঠ করতে হবে। (“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম সুবহানাল লাহিল আযীমে ওয়া বে হামদেহী আসতাগফিরুল লাহা ওয়া আসালুহো মিন ফাযলেহী”।)
  221.  
  222. ৯০।. দুর্দশা বা বিপর্যয় থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যঃ-যদি কেহ নিম্ন দোয়া প্রতিদিন ১০০ (একশত) বার পাঠ করবে আল্লাহ তাকে ৭০,০০০ (সত্তুর হাজার) দুর্দশা বা বিপর্যয় থেকে রক্ষা করবেন এবং সে কখনই দুর্দশা বা বিপর্যয় হবে না। (“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম লা হাওলা ওয়ালা ক্বুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহে”।)
  223.  
  224. ৯১। আগুন ও পানিতে থেকে রক্ষা পাওয়ার দোয়ঃ হযরত আলী (আঃ) থেকে দোয়াটি সংকলনকৃত, নিম্ন দোয়াটি আগুন ও পানিতে থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য এই ধরনের বিপদজনক সময়ে পাঠ করতে হবে। (“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ইন্না ওয়ালী ইয়াল্লাহোল লাযি নাযযালাল কিতাবা ওয়া হোয়া ইয়াতা ওয়া লাস সালেহিনা ওয়ামা ক্বাদারোল লাহা হাক্কা ক্বাদরেহী ওয়াল আরযো জামিয়ান ক্বাবযাতুহো ইয়োমাল ক্বেয়ামাতে ওয়াস সামা ওয়াতো মাতাও উই ইয়াতোন বে ইয়ামিনেহী সোবহানা হো ওয়া তাআলা আম্মা ইয়োস রেকোন”। সুরা আল যুমা রঃ ৬৭)
  225.  
  226. ৯২।. সহজে দাতঁ কাটার জন্য সুরা ক্বাফ এর ৫০ নং আয়াত জাফরান দিয়ে লিখে পানি দিয়ে ধুয়ে বাচ্চার মুখ ধুলে ইনশা আল্লাহ বাচ্চার দাতঁ সহজেই কাটাঁ যাবে।
  227.  
  228. ৯৩।পরিবারের সত্য বিশ্বাসের জন্য নিম্ন দোয়াটি প্রত্যেক ওয়াজিব নামাযের পর পাঠ করলে তার পরিবারের সকল সদস্য প্রকৃত ঈমানদার হবে। ((“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম রাব্বানা হাবলানা মিন আযওয়ায়ে যেনা ওয়া যুররি ইয়াতিনা ক্বোররাতা আ-ইয়োনিন ওয়ায আলনা লিল মুত্তাক্বিনা ঈমামা” ২৫:৭৪))
  229.  
  230. ৯৪। আল্লাহকে অতীত এবং ভবিষ্যতের ধন্যবাদ জানানো প্রত্যহ সাত (৭) বার ((“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম আলহিমদুলিল লাহে আলা কূল্লে নিয়ামাতিন কানাত আও হেয়া কায়েনাহ্”।
  231.  
  232. ৯৫।   যাদেরকোনকাজেমনবসেনাএইদোয়াটি পড়ুন।
  233.  ال لهم تبثني واجقلنی هادي مهديا
  234. ((আল্লাহুম্মা ছাব্বিতনী ওয়াজআলনী হাদিয়াম মাহ্দিয়্যা।))
  235.  
  236. ৯৬।দরুদেফুতুহাত৩বারপড়লেসুখি হওয়াওমনেরআশাপুরণএবংবৃষ্টিরমতরিজিকআসে| ((উচ্চারণঃ-বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
  237. বিসমিল্লাহি আল্লা হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা সাইইয়িনা  মুহাম্মদীন ওয়া আলা আলিহি বি আদাদি আন‌ওয়াইর রিজকী ওয়াল ফুতুহাত, ইয়া বাছিতাল্লাজি ইয়াবছুতুর রিজকা লিমাই ইয়াশাউ বিগাইরি হিসাব, উবসুতু আলাইনা রিজকান ওয়াসিআন মিন কুল্লে জিহাতিন মিন খাজাইনি গাইবিকা বিগাইরি মিন্নতিন মাখলুকিন বিমাহদিন ফাদলিকা ওয়া কারামিকা বিগাইরি হিসাব।))
  238.  
  239. ৯৭। এই দোয়া  পড়লে টাকার অভাব হবে না,ধন সম্পদ বৃদ্ধি হবে এবং গায়েবি রিজিক আসবে।দোয়াটি হলোঃ
  240. ((আল্লা হুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিন আবদিকা ওয়া রাসূলিকা ওয়া আলাল মুমিনা ওয়াল মুমিনাতি  ওয়াল মসলিমিনা ওয়াল মুসলিমাতি।))
  241.  
  242. ৯৮। অভাব মোচনে যে দোয়া পড়ব- অভাবমুক্ত হতে আল্লাহ তাআলা আমাদের একটি দোয়া শিখিয়েছেন। অভাব মোচনে এ দোয়াটি আমরা বেশি বেশি পাঠ করব। আর তাহলো-
  243. اللَّهُمَّ رَبَّنَا أَنزِلْ عَلَيْنَا مَآئِدَةً مِّنَ السَّمَاء تَكُونُ لَنَا عِيداً لِّأَوَّلِنَا وَآخِرِنَا وَآيَةً مِّنكَ وَارْزُقْنَا وَأَنتَ خَيْرُ الرَّازِقِينَ
  244. ((‘আল্লাহুম্মা রাব্বানা আনযিল আলাইনা মাইদাতাম মিনাস্সামায়ি তাকুনু লানা ঈদাল্লি আউয়্যালিনা ওয়া আখিরিনা ওয়া আয়াতাম মিনকা ওয়ারযুকনা ওয়া আনতা খায়রুর রাযিকিন।’))
  245.  (সুরা মায়েদা: আয়াত ১১৪ ) অর্থ : ‘হে আমাদের প্রভু-প্রতিপালক আল্লাহ! তুমি আকাশ থেকে আমাদের জন্য খাবার ভরতি খাঞ্চা অবতীর্ণ কর যেন তা আমাদের প্রথম অংশের জন্য আর আমাদের শেষ অংশের জন্য আনন্দোৎসব হবে এবং তোমার পক্ষ থেকে একটি নিদর্শন হয়। তুমি আমাদেরকে রিজিক দান কর। প্রকৃতপক্ষে তুমিই উত্তম রিজিকদাতা।’
  246.  
  247. ৯৯। বিখ্যাত তাবেয়ি হজরত মাকহুল রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, ‘যে ব্যক্তি এ বাক্যগুলো সাতবার বলবে আল্লাহ তাআলা তার সত্তরটি অভাব দূর করবেন। (তন্মধ্যে) সবচেয়ে হাল্কা বিপদ হলো মানুষের অভাব। দোয়াটি হলো-
  248. لاَ حَوْلَ وَلا قُوَّةَ إِلاَّ بِاللهِ ، وَلا مَلْجَأَ مِنَ اللهِ إِلاَّ إلَيْهِ
  249. উচ্চারণঃ- ( লা- হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহি ওয়ালা মা্জা মিনাল্লাহি ইল্লা আলাইহি  )
  250.  
  251. ১০০।   প্রত্যেক ওয়াক্তের ফরজ নামাজের পর আল্লার গুণবাচক নাম ((ইয়া মালিকু,ইয়া কুদ্দুসু ))১১বার পাঠ করার ফলে মহান আল্লাহ তায়ালা তার হারানো যৌবনকে ফিরিয়ে দিবেন ইনশাল্লাহ্।
  252.  
  253. ১০১।  চাকরি লাভের উত্তম দোয়া। এই দোয়াটি রাতের শেষ অংশে অর্থাৎ তাহাজ্জুদ নামাজের পর পরতে হবে।     দোয়াটি হলোঃ (( লা-ই-লাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা-শারিকালাহু লাহুল মুল্কু ওয়ালাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি সাইয়্যন ক্বাদির আলহামদুলিল্লাহ ওয়া সুবহানাল্লাহ ওয়া লা-ই-লাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহ্।))
  254.  
  255. ১০২। এআয়াতটি পড়ে যার কাছে যাবেন সে আপনার কথা মেনে নিতে বাধ্য হবে। উচ্চারণঃ (( ইন্নি তাওয়াক্কালতু আল্লাহি রব্বি ওয়া রব্বিকুম মা মিন দাব্বাতিন ইল্লা হুয়া আখিযুম বিনা সিয়াতিহা ইন্না রব্বি আলা সিরাতিম মুস্তাকিম। ))/নিয়মঃ প্রথমে ১১ বার দূরুদ শরিফ পরতে হবে। তার পরে এই আয়াতটি ১১ বার পড়তে হবে। তার পর আবার ১১বার দূরুদ শরিফ পরতে হবে।
  256.  
  257. ১০৩।  জীবনের সার্বিক সফলতার সর্বোত্তম দোয়া।
  258. رَبِّ أَدْخِلْنِي مُدْخَلَ صِدْقٍ وَأَخْرِجْنِي مُخْرَجَ صِدْقٍ وَاجْعَل لِّي مِن لَّدُنكَ سُلْطَانًا نَّصِيرًا
  259. উচ্চারণ : ‘রাব্বি আদখিলনি মুদখালা সিদকিও ওয়া আখরিঝনি মুখরাঝা সিদকিও ওয়াঝ্আললি মিল্লাদুংকা সুলত্বানান নাসিরা।’ (সুরা বনি ইসাইল : আয়াত ৮০) অনুবাদ : হে আমার প্রভু! আপনি আমাকে সত্যরূপে প্রবেশ করান এবং আমাকে বের করুন সত্যরূপে। আমাকে আপনার কাছ থেকে রাষ্ট্রীয় সাহায্য দান করুন।’
  260.  
  261. ১০৪। দোয়া কবুল হচ্ছে না এই দোয়াটি পড়ুন ইনশাআল্লাহ আপনার মনের ইচ্ছা পূর্ন হবেই।
  262. সূরা ফাতিহা পাঠ করার পর সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পাঠ করে। মহান আল্লাহতালার কাছে আপনি যে মনের ইচ্ছা পোষণ করবেন। মহান আল্লাহতালা সেই ইচ্ছাটা পূরণ করে দেবে ইনশাল্লাহ।
  263.  
  264. ১০৫। শরীরে শক্তি, সম্পদ ও সম্মান পাওয়ার জন্য যেসব দোয়া প্রতিদিন পড়তে হবে…(( “আম্মা ইন্নি দঈফুন ফ্বাকওয়ানী,ওয়াযালীলুন ফাইয়াযযানী ওয়া ফাকিরুন ফারযুকনী”।)) এর অর্থ হলো হে আল্লাহ আমি দুর্বল আপনি আমাকে শক্তি বাড়িয়ে দিন,  আমি সম্মানহীন আপনি আমাকে সম্মান বাড়িয়ে দিন, আমি গরিব আপনি আমাকে ধন-সম্পদ বাড়িয়ে দিন। রিজিকের ব্যবস্থা করে দিন।
  265.  
  266. ১০৬। রিযিক বৃদ্ধি ও ধনী হওয়ার এক পরিক্ষিত দোয়া বা আমল । না পড়লে অবশ্যই বড় কিছু মিস করবেন। এক ব্যাক্তি হুজুরে আকরাম (সাঃ) এর খেদমতে এসে আরয করলোঃ ইয়া রাসূলুল্লাহ ! দুনিয়া আমাকে পরিত্যাগ করেছে এবং আমি রিক্ত হস্তে অভাব গ্রস্থ এবং অক্ষম হয়ে পড়েছি । আমার পরিত্রানের কোন উপায় আছে কি ? তদুত্তরে হুজুর (সাঃ) বললেন তুমি কোথায় আছো ? (ইহলোকে না পরলোকে ) সালাতে মালায়েকা (ফেরেশতাগণের দুআ) এবং তাসবীহে খালায়েক যার বদৌলতে ফেরেশতাগণ কে রিজিক প্রদান করা হয় তা তোমার কাছ থেকে কোথায় গেল ? যে দুআ ও প্রার্থনার বরকতে ফেরেশতাকুল এবং মানব জাতি স্ব স্ব জীবিকা প্রাপ্ত হয়ে থাকে তা কি তুমি জানোনা ? সে ব্যাক্তি আরয করিলো সেই দুআ কি ? হুযুর (সাঃ) বললেন
  267. سبحان الله و بحمده سبحان الله العظيم و بحمده استغفر الله
  268. উচ্চারন- (( সুবাহানাল্লহী ওয়াবিহামদীহি সুবাহানাল্লহীল আজীমী ওয়াবিহামদীহি আসতাগফিরুল্লাহ । )) অর্থাৎ "আল্লাহ তা'আলার পবিত্রতা বর্ণনা করছি এবং তার প্রশংসাগীতির সাথে তাকে স্মরণ করছি, মহান আল্লাহ তা'আলার পবিত্রতা বর্ণনা করছি এবং তার প্রশংসা বর্ণনার সাথে আল্লহ্ তাআ'লার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি। " এই দুআ প্রত্যহ ফজরের নামাজের আগে কিংবা পরে একশত বার করে পড়তে হবে, হেটে হেটে বা এদিক সেদিক দুনিয়াবি ধ্যান নিয়ে পড়া যাবেনা,
  269. এক যায়গাতে বসে পড়তে হবে, তাহলে সংসার, দুনিয়া আপনা আপনি আপনার দিকে ফিরবে, অর্থাৎ দুনিয়া আপনার কাছে হেয় ও লাঞ্ছিত অবস্থায় ধরা দিবে এবং এতদ্ভিন্ন আল্লহ তাআ'লার এর এক একটি শব্দ হতে এক একজন ফেরেশতা সৃষ্টি করে কিয়ামত দিবস পর্যন্ত তাসবীহ পাঠে নিযুক্ত করে দিবেন এবং উহার সমুদয় সওয়াব আপনি পাবেন । অতঃপর লোকটি চলে গেল এবং দীর্ঘদিন পর্যন্ত ফিরে এলো না । এরপর একদিন এসে আরজ করলঃ ইয়া রাসূলুল্লাহ (সাঃ) দুনিয়া আমার কাছে এত বেশি পরিমাণে এসেছে যে তাকে কোথায় রাখবো আমি জানি না । এই মূল দুআর সাথে বুযুর্গগণ
  270. و لا حول و لا قوة إلا بالله العلي العظيم)
  271. উচ্চারণ- (( ওয়ালা হাউলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহীল আলীইয়ীল আজীম )) এই তাসবীহ্টিও পাঠ করেছেন। কারন হাদীসে পাকের মধ্যে আছে এটি সকল গোনাহের মাগফিরাতের এবং রিযিক বৃদ্ধির সহায়ক হবে । এর মূল বক্তব্য হচ্ছে এস্তেগফার । বলাবাহুল্য গোনাহের কারনেই মানুষের রিযিকে সংকীর্ণতা এবং সকল প্রকার দুঃখ কষ্ট বালা মুসিবত ও পেরেশানীর কারণ ঘটে।
  272.  
  273. ১০৭। ধন সম্পদ বৃদ্ধির আমল। যে ব্যক্তি খাবারের সময় প্রত্যেক লোকমায় আল্লাহ তাআলার পবিত্র গুণবাচক নাম (اَلْوَاجِدُ)(( ‘আল-ওয়াঝেদু’ )) পাঠ করবে; তা ওই ব্যক্তির শরীরে নূর হয়ে যাবে। >> যে ব্যক্তি নির্জনে একনিষ্ঠ মনে আল্লাহ তাআলার পবিত্র গুণবাচক নাম (اَلْوَاجِدُ) ‘আল-ওয়াঝেদু’ পাঠ করবে; সে ব্যক্তি ধনী বা সম্পদশালী হয়ে যাবে।
  274.  
  275. ১০৭। সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক, সুরা নাস: প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার করে পড়া। সব ধরনের অনিষ্ট থেকে হিফাজতের জন্য এটা রাসুল স. এর শিখানো আমল। (সুনানে আবি দাউদ)
  276.  
  277. ১০৮. লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা-শারীকালাহ, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদ্, ওয়াহুওয়া ‘আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বদীর
  278. لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ ، وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ ، لَهُ الْمُلْكُ ، وَلَهُ الْحَمْدُ ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
  279.  
  280. প্রতিদিন সকালে ১০০বার পড়া। এর অনেক বেশি ফজিলত, এবং জ্বিন-শয়তানের ক্ষতি থেকে বাঁচতে এটা পরিক্ষিত আমল। (বুখারি, মুসলিম হাদিস নং ৪৮৫৭) একশতবার না পারলে, অন্তত ফজর ও আসরের পর ১০বার করে পড়া। (আবু দাউদ, মুসনাদে আহমাদ)
  281.  
  282. ১০৯। যে ব্যক্তি সেহেরির সময় অথবা মধ্যরাতে সেজদায় গিয়ে আল্লাহ তাআলার এ পবিত্র গুণবাচক নাম (اَلصَّمَدُ).....( ‘আল-সামাদু’ ).....১১৫ বার পাঠ করে আল্লাহ তাআলা তাঁকে সত্যবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন এবং দুশমনের হাত তার শরীরে লাগবে না অর্থাৎ দুশমনের আক্রমণ থেকে তাঁকে রক্ষা করবেন।
  283.  
  284. ১১০।  যে ব্যক্তি সব সময় আল্লাহ তাআলার পবিত্র গুণবাচক নাম (اَلصَّمَدُ) ‘আল-সামাদু’ পাঠ করে; সে ব্যক্তি কখনো ক্ষুধার্ত হবে না। মধ্যরাতে ছোট্ট এই দোয়াটি পড়লে অঢেল সম্পত্তির মালিক হতে পারেন আপনিও।
  285.  
  286. ১১১। হজ্বম শক্তি বৃদ্ধির আমল। আর তা হলোঃ---((ওয়া বিলহাক্কি আংযালনাহু ওয়া বিল হাক্কি নাযালা ওয়া মা আরসালনাকা ইল্লা মুবাশ্বিরাও ওয়া নাজিরা।)) সূরাঃ বনি ইসরাইল (আয়াত নাং ১১৫)। যে ব্যক্তি প্রতিদিন উল্লেখিত আয়াতটি ৭ বার পাঠ করে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করবে। আল্লাহ তাআলা সে ব্যক্তির হজম শক্তি বাড়িয়ে দেবেন এবং পেটের যাবতীয় পীড়া থেকে মুক্তি দেবেন। হজ্বম শক্তি বাড়াতে এবং পেটের যাবতীয় পীরায় এই আয়াতটি নিয়মিত পাঠ করা জরুরি।
  287.  
  288. ১১২। কোরআন থেকে বাছাইকৃত বৃষ্টির ন্যয় রিজিক বৃদ্ধির দোয়া। দোয়াটি হলোঃ ((ওয়ারযুক্বনা-ওয়া আন্তা-খাইরুর র-যিক্বীন।)) অনুবাদঃ হে প্রভু আমাদের রিযিক দিন। আপনিই উত্তম রিজিকদাতা। এই দোয়াটি দিনে যে কোন সময় পড়া যাবে,তবে ফরয নামাজের পর পড়া উত্তম।
  289.  
  290. ১১৩। যদি কেউ ক্ষুদা থাকা সত্ত্বেও খাওয়া দাওয়া করতে না পারে তবে প্রতিদিন ২১ বার দোয়াটি পাঠ করবে। আল্লাহর রহমতে ওই ব্যাক্তির শারীরিক কোন অসুবিধা না থাকলে খাওয়া দাওয়ায় রুচি হবে। দোয়াটি হলোঃ((ওয়া লাও লা ফাদলুল্লাহি আলাইকুম; ওয়া রাহমাতুহু ওয়া ইন্নাল্লাহা তাওয়্যাবুন হাকিম।)) সূরাঃনূর আয়াত নাং১০। অর্থঃ তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকলে তোমরা ধ্বংস হয়ে যেতে। আল্লাহ তাওবা গ্রহণকারী ও বড়‌ই প্রজ্ঞাময়।
  291.  
  292. ১১৪। শত্রু ধ্বংসের আমলঃ প্রতি সোমবার এবং বৃহস্পতিবার এই আমলটি করতে হবে। দুপুর ১২টার দিকে কোন উঁচু স্থানে দাঁড়াবেন ওযু অবস্থায়। প্রথমে ৩ বার দূরুদে ইব্রাহিম পাঠ করে নিবেন। এর পর সূরা লাহাব ৪১ বার পাঠ করবেন। এভাবে ৪১ বার পাঠ করবো আমরা এই আমলটি তার পর দুই হাত তুলে আল্লা রাব্বুল আলামীনের দরবারে সর্ব প্রথম আপনার শত্রুর জন্য হেদায়েত কামনা করবেন। হে আল্লাহ আপনি আমার শত্রুর দিলে হেদায়েত দান করুন।তাকে ঈমান দান করুন। হে আল্লাহ যদি তার অন্তরে হেদায়েত নসিব না হয়, হে আল্লাহ যদি তার নবিসে হেদায়েত না রাখেন,তাহলে আপনি আমাকে তার অত্যাচার থেকে রক্ষার জন্য তাকে ধ্বংস করে দিন